জার্মানিতে উচ্চশিক্ষায় ডাড বৃত্তি
জার্মানির ১৬টি রাজ্যের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কোনো টিউশন ফি নেই বলে সেখানে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার আগ্রহ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর জার্মানিতে পড়াশোনার ক্ষেত্রে ডিএএডি (DAAD) হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও জনপ্রিয় বৃত্তি। এ পর্যন্ত প্রায় দেড় কোটি দেশি-বিদেশি ছাত্র-ছাত্রীকে উচ্চশিক্ষার জন্য বৃত্তি প্রদান করেছে ডিএএডি । ব্যাচেলর, মাস্টার্স, ডক্টরেট এবং পোস্ট ডক্টরেটের জন্য এই প্রতিষ্ঠানটি সাধারণত বৃত্তি দিয়ে থাকে ।
ব্যাচেলরে আবেদনের শর্ত
ব্যাচেলর করতে হলে আপনাকে HSC এর পরে জার্মানি স্বীকৃত বাংলাদেশের যে কোন প্রাইভেট/পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ বছর পড়তে হবে, এবং মোট কোর্সের ২৫% শেষ করতে হবে।
আরো পড়ুন : সাম্প্রতিক সাধারণ জ্ঞান মে ২০২৪ প্রশ্নোত্তর
মাস্টার্সে আবেদন করতে যা প্রয়োজন :
- HSC Certificate / Diploma Certificate
- HSC Transcript / Diploma Transcript
- B.Sc Certificate
- B.Sc Transcript
- IELTS 6.0 Certificate
- Passport
- Recommendation Letter from Professor (২টা ২ জন থেকে)
- Recommendation Letter from Office Head (১টা)
- Works Experience Certificate (If any)
- Europass CV
- Letter of Motivation
- Medium of Instructions (MOI)
- Trade Course Certificate (Auto Cad, MS office if any)
দ্রষ্টব্য : জার্মানিতে বছরে ২ টা সেশনে আবেদন করা যায়। বিশ্ববিদ্যালয় ভেদে ডেডলাইন আলাদা হতে পারে। সেশনগুলো হল—
- উইন্টার (জানুয়ারি ১৫ জুলাই ১৫)
- সামার (১লা অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫)।
তবে উইন্টারে সবচেয়ে বেশি কোর্স অফার করে জার্মানিতে। তাই উইন্টারে আবেদন করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। সাধারণত প্রতিটা ভার্সিটির আবেদনের ডেডলাইন এক এক রকমের থাকে, তাই প্রতিটা কোর্সের ওয়েবসাইটে নিজে নিজে খুজে বের করে রাখতে হবে যে আপনার কোন সময়ে আবেদন করতে হবে। কোর্স সার্চ করতে, Daad de international Program লিখে গুগল করুন। এরপর সার্চ করে আপনার কোর্সটি সিলেক্ট করুন ।
যুক্তরাজ্যের শেভেনিং স্কলারশিপ
শেভেনিং বৃত্তি একটি ফুল ফান্ডেড বৃত্তি। শেভেনিং বৃত্তির আওতায় যুক্তরাজ্যের একটি নির্ধারিত বিশ্ববিদ্যালয়ে এক বছর মেয়াদি স্নাতকোত্তর করার সুযোগ পাওয়া যায়। এ বৃত্তি পেলে যুক্তরাজ্যের ১৫০টির বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো একটিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য অধ্যয়ন করা যাবে।
বৃত্তির যোগ্যতা
স্নাতক পর্যায়ে দ্বিতীয় শ্রেণির ডিগ্রি আবেদনের ন্যূনতম যোগ্যতা হিসেবে ধরা হয়। এ ছাড়া বৃত্তির জন্য ইংরেজি ভাষা দক্ষতার পরীক্ষা আইইএলটিএস দিতে হবে।
- আবেদনকারীকে শেভেনিং স্কলারশিপের আওতাভুক্ত দেশের নাগরিক হতে হবে।
- বৃত্তির মাধ্যমে পড়াশোনা শেষ করে দেশে ফিরে শিক্ষার্থীদের দুই বছর কাজের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে।
- নিজ দেশে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন হতে হবে।
- অন্তত দুই বছর (২৮০০ ঘণ্টা) কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে ।
- যাঁরা স্কলারশিপ পাবেন, তাঁদের নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে যুক্তরাজ্যের তিনটি ভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে কোর্সের জন্য আবেদন করতে হবে।
- ব্রিটিশ বা ডুয়াল ব্রিটিশ নাগরিক হলে আবেদন করা যাবে না।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতার সব সনদ, রেফারেন্স, যুক্তরাজ্যের অন্তত একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শর্তহীন অফার লেটার অনলাইনে সাবমিট করতে হবে। ইংরেজি ভাষায় দুটি রেফারেন্স লেটার বা সুপারিশপত্র, পাসপোর্ট বা জাতীয় পরিচয়পত্র, সর্বশেষ পড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদ আবেদনের ক্ষেত্রে প্রয়োজন হবে। বৃত্তির জন্য নির্বাচিত হওয়ার পর যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে ভর্তির ‘অফার লেটার’ সংযুক্ত করতে হবে। প্রাথমিকভাবে নির্বাচনের পর মৌখিক পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয় ঢাকার ব্রিটিশ হাইকমিশনে ।
আরো পড়ুন :
অনুচ্ছেদ রচনা | |
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী | |
ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য | |
ইসলাম ধর্ম | |
ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি | |
এইচএসসি | |
এসএসসি | |
ওয়েব ডিজাইন | |
কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি | |
কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স | |
গ্রন্থ-সমালোচনা | |
চাকরি-বাকরি | |
জীবনযাপন | |
জীববিজ্ঞান | |
জেলা পরিচিতি | |
টিপস | |
দেশ পরিচিতি | |
তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি | |
নৈতিকতা মূল্যবোধ ও সুশাসন | |
পদার্থ বিজ্ঞান | |
পিডিএফ ডাউনলোড | |
পৌরনীতি ও নাগরিকতা | |
প্রতিষ্ঠান পরিচিতি | |
প্রবন্ধ আলোচনা | |
প্রশ্ন সমাধান | |
ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং | |
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য | |
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি | |
বাংলা রচনা সম্ভার | |
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় | |
বাংলাদেশ বিষয়াবলী | |
বিসিএস প্রস্তুতি | |
ভাইভা প্রস্তুতি | |
ভাবসম্প্রসারণ | |
ভূগোল পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা | |
লেখক পরিচিতি | |
সাধারণ জ্ঞান | |
সাধারন বিজ্ঞান | |
সামাজিক বিজ্ঞান | |
স্বাস্থ্য টিপস |