শিশুর জন্য বাসযোগ্য বিশ্ব

Preparation BD
By -
0


বিশ শতকের আশির দশকের কথা। তদানীন্তন সোভিয়েত ইউনিয়নের কোনো এক অঙ্কনশিল্পীর একটি ছবি সবার মনোযোগ কেড়ে নিল। মাথায় ঘোমটা টানা এক সাধারণ শ্বেতাঙ্গ মায়ের কোলে নিটোল একটি কন্যাশিশু। তার নিষ্পাপ মুখে আতঙ্কের ছাপ। মায়ের চোখে উদ্বেগ। ক্যাপশনে লেখা: “পৃথিবীর মায়েরা, রক্ষা করব আমাদের শিশুদের মাথার ওপর শান্তিপূর্ণ আকাশ ।”

সেটি ছিল স্নায়ুযুদ্ধের যুগ। হিরোশিমা-নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমা হামলার স্মৃতি তখনও পৃথিবীর একটি অংশের মানুষের হৃদয়কে ক্ষতাক্ত করছে। শিশুর জন্য বাসযোগ্য নিরাপদ বিশ্বের স্বপ্ন পৃথিবীর সব মায়েরাই দেখেন। কিন্তু হিংস্রতা আর লোভের জালে বন্দী, স্বার্থের হানাহানিতে বিভক্ত বড়দের আধিপত্যে শিশুর নিষ্পাপ বর্ণিল পৃথিবী বরাবরই কালো চাদরে ঢেকে গেছে ।

শৈশব ও শিশু অধিকার

শিশুরা স্বতন্ত্র মানবসত্তা। তারা নিজেদের পরিবার বা পিতামাতার সম্পত্তি নয়। তাই বড়রাই তাদের জীবনের সব মৌলিক
বিষয়ে সিদ্ধান্তের অধিকারী নয়। মূলত শৈশব আর প্রাপ্তবয়স্কতা দুটো আলাদা বিষয়, আলাদা জগৎ। শৈশব মানবজীবনের একটি বিশেষ সময়। এ সময় শিশুর দরকার সুরক্ষা, শিক্ষা, আনন্দ এবং মর্যাদার সঙ্গে বিকশিত হওয়ার সুযোগ  পরিবেশ। আর এগুলো পাওয়াই তার অধিকার।

সেই অধিকার নিশ্চিতের বিষয়টি একসময় রাষ্ট্র, সমাজ ও পরিবারের সদিচ্ছার ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল । এর ফলে শিশুর অধিকার সর্বত্রই ক্ষুণ্ন হয়েছে। ঘরের বাইরে বৃহত্তর জগতে তো বটেই, ঘরেও শিশু ক্ষেত্রবিশেষে আপনজনদের হাতে নির্যাতিত হয়েছে। গত শতকে বিশ্ব সংস্থাগুলো গড়ে ওঠার প্রেক্ষিতে শিশুর অধিকার সুগ্রন্থিত করার তাগিদ জোরালো হয়ে ওঠে সেই তাগিদ থেকেই এলো ‘শিশু অধিকার সনদ’ (ইউএন কনভেনশন অন দ্য রাইটস অব দ্য চাইল্ড) ।

শিশু অধিকার সনদ

১৯৮৯ সালের ২০ নভেম্বর বিশ্বের জন্য ছিল একটি অত্যন্ত মাহেন্দ্রক্ষণ। কারণ এ-দিনই জাতিসংঘে গৃহীত হয় শিশু অধিকার সনদ। জাতিসংঘের সদস্যগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক রাষ্ট্র এই সনদে অনুসমর্থন দিয়েছে। শিশু অধিকার সনদের আলোকে ইউনিসেফ প্রতিবছর ২০ নভেম্বর বিশ্ব শিশু দিবস হিসেবে পালন করে। সনদের কয়েকটি দিক: সনদ অনুযায়ী শিশু বলতে বোঝায় ১৮ বছরের কম বয়সিদের। তাদের সর্বোচ্চ সুরক্ষার জন্য রাষ্ট্র, ব্যক্তি, সমাজ ও বৈশ্বিক সংস্থাগুলোকে একযোগে যে বিষয়গুলোতে কাজ করতে হবে তা হলো :

  • শিশুর অধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা;
  • শিশুর স্বার্থরক্ষা ও বেঁচে থাকার অধিকার;
  • শিশুর প্রতি সব ধরনের সহিংসতা প্রতিরোধ;
  • শিশুর মত ও ভাব প্রকাশের অধিকার;
  • শিশুর সংঘবদ্ধতা ও সমাবেশের অধিকার;
  • শিশুর মর্যাদা ও সুনামের অধিকার;
  • শিশুর শারীরিক ও মানসিক উন্নয়ন;
  • শিশুর প্রতি আচরণ;
  • পরিবারবঞ্চিত শিশুর যত্ন;
  • শরণার্থী শিশুর অধিকার;
  • প্রতিবন্ধী শিশুর অধিকার;
  • শিশুর স্বাস্থ্য ও পুষ্টি;
  • শিশুর শিক্ষা;
  • শিশুর সামাজিক নিরাপত্তা;
  • শিশুর উন্নয়ন;
  • শিশুর বিকাশ

এই সনদের বৈশিষ্ট্য হলো, স্বাক্ষরকারী রাষ্ট্রগুলোর জন্য শিশুদের অধিকার ও সুরক্ষায় যাবতীয় পদক্ষেপ নেওয়ার বাধ্যবাধকতা তৈরি হয়। আর এজন্য সচেতনতা গড়ে তোলা, আইন প্রণয়ন, সমাজে ও সংস্কৃতিতে দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন এবং শিশুর জন্য সুযোগের পরিবেশ করে দেওয়া— সব কিছুই রাষ্ট্র ও সমাজের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।

সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান

এখনও ৯ শতাংশের বেশি দরিদ্র মানুষের এই বিশ্বে কোটি কোটি শিশুর জীবন সংকটাপন্ন থাকবে, এটাই কঠোর বাস্তবতা। যুদ্ধ ও সংঘাত পৃথিবীর মতোই প্রাচীন। এই দুটো পরিস্থিতি বরাবরই শিশুর জীবনকে বিপর্যস্ত করেছে। এর সঙ্গে সাম্প্রতিককালে যুক্ত হয়েছে আরও দুটি পরিস্থিতি— করোনা মহামারি ও জলবায়ু পরিবর্তন। এটা প্রায় সর্বজনস্বীকৃত যে, পৃথিবীর যেকোনো সংকটে সবচেয়ে ভঙ্গুর অবস্থানে থাকে শিশুরা। তাদের বিশেষ শারীরিক ও মনস্তাত্ত্বিক অবস্থান তাদেরকে সংকটে বিপন্ন করে। তাই শিশুর জন্য বিশ্ব গড়তে হলে এই পরিস্থিতিগুলো থেকে মানবজাতিকে উন্নীত করতে হবে। চূড়ান্ত অর্থে এটিই হলো সমাধান ।

শিশুদের সংকটের স্বরূপ বুঝতে বিভিন্ন বিশ্ব সংস্থা প্রদত্ত দেশ ও বিদেশের খণ্ড কিছু চিত্র এরকম—

  • জাতিসংঘের শিশু অধিকার ও নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের সেপ্টেম্বর মাসের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, বিভিন্ন দেশে দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করছে ৩৩ কোটি ৩০ লাখ শিশু। এই শিশুদের একটি বড় অংশ আফ্রিকার সাব-সাহারান অঞ্চলের ।
  • ৬ আগস্ট এক প্রতিবেদনে ইউনিসেফ জানায়, ২০১৬ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বিশ্ব উষ্ণায়নের কারণে চার ধরনের জলবায়ু বিপর্যয়ে (বন্যা, ঝড়, খরা এবং দাবানল) ৪৪টি দেশে ৪ কোটি ৩১ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
  • অতিমারি করোনায় শিশুশ্রম বেড়েছে। অর্থের কারণে অভিভাবকরা সন্তানকে কাজে পাঠিয়েছেন। এতে অনেক শিশু স্কুল থেকে ঝরে পড়েছে। এ চিত্র সারাবিশ্বের।
  • সেপ্টেম্বরের হিসাবে, বিশ্বের খর্বাকৃতির শিশুদের এক তৃতীয়াংশের বেশি রয়েছে দক্ষিণ এশিয়ায় (প্রায় ৫ কোটি ৪০ লাখ)।
  • ঢাকা ও আটটি বিভাগে ইউনিসেফ ও বিবিএস পরিচালিত একটি জরিপ থেকে দেখা যায়, ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সি পথশিশুদের ৯৫ শতাংশ‍ই কোনো না কোনো শ্রমে নিযুক্ত এবং ৬৪ শতাংশ পরিবারবিচ্ছিন্ন।
  • বাংলাদেশে বাল্যবিবাহের হার বিশ্বে সবচেয়ে বেশি। ২২ থেকে ২৪ বছর বয়সি বাংলাদেশি নারীদের অর্ধেকের বেশি (৫১ শতাংশ) সংখ্যকের ১৮তম জন্মদিনের আগেই বিয়ে হয়ে গিয়েছে।
  • ব্যানবেইসের (শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো) ২০২২ সালের তথ্য অনুযায়ী, দেশে মাধ্যমিক বিদ্যালয় শেষ করতে পেরেছে ৬৪ দশমিক ২৪ শতাংশ শিশু। এ সময় ঝরে পড়েছে ৩৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ শিশু ।
  • দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলে পানিতে ডুবে মারা যাওয়া শিশুদের মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ। বাংলাদেশে প্রতি বছর ১৪ হাজার শিশুর মৃত্যু হয় এভাবে।

বাংলাদেশে শিশু অধিকার

সর্বশেষ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী, দেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন। এর মধ্যে ৫ কোটি ৬৯ লাখ তথা জনসংখ্যার ৩৩ শতাংশ শিশু (শূন্য থেকে ১৭ বছর বয়সি)। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্যোগে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্মের পর থেকেই শিশুবান্ধব কর্মসূচি গ্রহণ শুরু হয়, যার ধারাবাহিকতা আজও বিদ্যমান ।

সংবিধানে যা রয়েছে : সংবিধানের ২৮(৪) অনুচ্ছেদে শিশুদের জন্য বিশেষ বিধান প্রণয়নের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিতে শিশুদের জন্য অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষাসহ মৌলিক অধিকারের কথা বলা হয়েছে ।

শিশু অধিকার সনদে অনুস্বাক্ষর : বাংলাদেশ জাতিসংঘের শিশু অধিকার সনদে অনুস্বাক্ষর করে ১৯৯০ সালে ।

শিশুদের জন্য আইন : ১৯৭৪ সালে প্রণীত হয় ‘শিশু আইন ১৯৭৪’। সরকার পরবর্তীতে এই আইনকে যুগোপযুগী করে ‘শিশু আইন-২০১৩’ প্রণয়ন করে ।

জাতীয় শিশুনীতি : এটি প্রণীত হয় ২০১১ সালে। এ নীতিতে শিশু বলতে ১৮ বছরের কম বয়সি এবং কিশোর বলতে ১৪ থেকে ১৮ বছর বয়সিদের বোঝায়। এর পাঁচটি মূল ভিত্তি :

  1. সংবিধানের আলোকে শিশু অধিকার প্রতিষ্ঠা;
  2. শিশু দারিদ্র্য দূরীকরণ;
  3. শিশুর প্রতি সকল প্রকার সহিংসতা ও অসমতা নির্মূল
  4. কন্যাশিশুর প্রতি সকল প্রকার সহিংসতা ও অসমতা দূরীকরণ;
  5. শিশুর সর্বোত্তম স্বার্থ ও সামগ্রিক সুরক্ষা আলোচনায় শিশুর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা এবং তাদের মতামত গুরুত্ব দিয়ে গ্রহণ ।

শিশুদের জন্য দিবস ও সপ্তাহ: পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন দিন বিশ্ব শিশু দিবস হিসেবে পালন করে। বাংলাদেশে এটি পালিত হয় অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার । শিশু দিবসের পরের এক সপ্তাহ পালন করা হয় ‘শিশু অধিকার সপ্তাহ’ হিসেবে।

আইএলও কনভেনশন অনুসরণ: বাংলাদেশ ২০২২ সালের ২২ মার্চ কাজে যোগদানের ন্যূনতম বয়স সম্পর্কিত আইএলও কনভেনশন ১৩৮ অনুসমর্থন করে। এর মাধ্যমে ৮টি মৌলিক কনভেনশনের সব ক’টি অনুসমর্থনের মাইলফলক স্পর্শ করেছে দেশ। উল্লেখ্য, কনভেনশন ১৩৮ অনুযায়ী ১৪ বছরের কম বয়সি কোনো শিশুকে শ্রমে নিয়োজিত করা যাবে না। বাংলাদেশে ৪৩টি খাতকে শিশুশ্রমের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

সামাজিক কর্মসূচি : ২০২৩-২৪ অর্থবছরে শিশুদের জন্য গৃহীত ১৬টি কর্মসূচিতে সরকারের বরাদ্দ ৭,৬৬৪ কোটি টাকা, যা সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মোট বরাদ্দের ৬ দশমিক ১ শতাংশ। শিক্ষা ও সামাজিক সুরক্ষা খাতেও উল্লেখ করার মতো বেশ কিছু অর্জন রয়েছে। যেমন :

  • দেশে মাতৃমৃত্যু ও পাঁচ বছরের কম বয়সি শিশুমৃত্যু হার কমানোর ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে।
  • প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের ২০২১ সালের তথ্য অনুযায়ী, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী এনরোলমেন্ট ৯৭ দশমিক ৪২ শতাংশ ।
  • সমাজসেবা অধিদপ্তরের অধীনে একটি শিশু সহায়তা সেল আছে, যার নম্বর ১০৯৮।

চ্যালেঞ্জসমূহ

  • ২০২৫ সালের মধ্যে দেশ থেকে সব ধরনের শিশুশ্রম নিরসনের লক্ষ্যমাত্রা সামনে রেখে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করছে সরকার। জাতিসংঘের হিসাবে দেশে ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সি শিশুদের ৬ দশমিক ৮ শতাংশ শিশুশ্রমে নিয়োজিত।
  • আইনের সঙ্গে সংঘর্ষে থাকা শিশুদের জন্য একটি শিশু-বান্ধব বিচার ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে ।
  • শিশু ও নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা সম্পর্কে জ্ঞান ও বোধগম্যতা বৃদ্ধিতে কাজ করতে হবে।
  • মারাত্মক অপুষ্টিতে ভুগছে এমন দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম বলে জানিয়েছে ইউনিসেফ। ফলে এই ক্ষেত্রে অনেক কাজ রয়ে গিয়েছে।
  • দেশে পাঁচ বছরের কম বয়সি শিশুদের মাত্র ৫৬ শতাংশ জন্মের সময় নিবন্ধিত হয়। জন্ম নিবন্ধনের হার বাড়াতে জন্ম নিবন্ধন সনদপত্রের বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হচ্ছে।
  • পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু প্রতিরোধে সরকারিভাবে ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে ।
  • দেশে ১০২টি শিশু আদালত থাকা সত্ত্বেও কিশোর- কিশোরীদের জন্য যে বিচার ব্যবস্থা রয়েছে সেখানে মামলা নিষ্পত্তিতে জট রয়েছে।

টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টে (এসডিজি) নির্ধারিত ১৭টি সর্বজনীন লক্ষ্য অর্জনে ২০১৫ সালে বাংলাদেশও স্বাক্ষর করেছে। রাজনৈতিক, পরিবেশগত ও অর্থনৈতিক– সব ক্ষেত্রে বিরাজমান চ্যালেঞ্জের সমাধান বের করতে হবে। এসডিজির ৭টি লক্ষ্যে শিশুর উন্নয়নের প্রতি আলোকপাত করা হয়েছে । তাই সেই লক্ষ্যগুলো সামনে রেখে কর্মসূচি নির্ধারণ করা জরুরি।

পাঠ যাচাই

১. জাতিসংঘের শিশু অধিকার সনদ কবে স্বাক্ষরিত হয়?
ক) ১৯৮৯
খ) ১৯৪৮
গ) ১৯৯০
ঘ) ১৯৫৪

উত্তর : ক

২. শিশু অধিকার সনদ অনুযায়ী কত বছরের কম বয়সিরা শিশু?
ক) ১৭
গ) ১৬
খ) ১৪
ঘ) ১৮

উত্তর : ঘ

৩. জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে কয় ধরনের বিপর্যয় তীব্র হচ্ছে?
ক) ২
খ) ৩
গ) 8
ঘ) ৬

উত্তর : গ

৪. বাংলাদেশের জনসংখ্যার কয় শতাংশ শিশু?
ক) ২৫
খ) ৩৩
গ) ২৭
ঘ) ৩১

উত্তর : খ

৫. দেশে প্রথম কবে শিশু আইন প্রণীত হয়?
ক) ১৯৯৪
গ) ২০১৩
খ) ২০১১
ঘ) ১৯৭৪

উত্তর : ঘ

৬. কোন আইএলও কনভনশনটি কাজে যোগদানের ন্যূনতম বয়স সংক্রান্ত ?
ক) ১০৭
খ) ১৮১
গ) ১৩৮
ঘ) ২০৫

উত্তর : গ

৭. সমাজসেবা অধিদপ্তরের শিশু সহায়তা সেলের নম্বর কত?
ক) ১০৯৮
খ) ১০৬৮
গ) ১০৫৮
ঘ) ১০৯৯

উত্তর : ক


আরো পড়ুন :


অনুচ্ছেদ রচনা

বিস্তারিত

আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী

বিস্তারিত

ইংরেজি ভাষা  সাহিত্য

বিস্তারিত

ইসলাম ধর্ম

বিস্তারিত

ইসলামের ইতিহাস  সংস্কৃতি

বিস্তারিত

এইচএসসি

বিস্তারিত

এসএসসি

বিস্তারিত

ওয়েব ডিজাইন

বিস্তারিত

কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি

বিস্তারিত

কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স

বিস্তারিত

গ্রন্থ-সমালোচনা

বিস্তারিত

চাকরি-বাকরি

বিস্তারিত

জীবনযাপন

বিস্তারিত

জীববিজ্ঞান

বিস্তারিত

জেলা পরিচিতি

বিস্তারিত

টিপস

বিস্তারিত

দেশ পরিচিতি

বিস্তারিত

তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি

বিস্তারিত

নৈতিকতা মূল্যবোধ ও সুশাসন

বিস্তারিত

পদার্থ বিজ্ঞান

বিস্তারিত

পিডিএফ ডাউনলোড

বিস্তারিত

পৌরনীতি ও নাগরিকতা

বিস্তারিত

প্রতিষ্ঠান পরিচিতি

বিস্তারিত

প্রবন্ধ আলোচনা

বিস্তারিত

প্রশ্ন সমাধান

বিস্তারিত

ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং

বিস্তারিত

বাংলা ভাষা ও সাহিত্য

বিস্তারিত

বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি

বিস্তারিত

বাংলা রচনা সম্ভার

বিস্তারিত

বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়

বিস্তারিত

বাংলাদেশ বিষয়াবলী

বিস্তারিত

বিসিএস প্রস্তুতি

বিস্তারিত

ভাইভা প্রস্তুতি

বিস্তারিত

ভাবসম্প্রসারণ

বিস্তারিত

ভূগোল পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা

বিস্তারিত

লেখক পরিচিতি

বিস্তারিত

সাধারণ জ্ঞান

বিস্তারিত

সাধারন বিজ্ঞান

বিস্তারিত

সামাজিক বিজ্ঞান

বিস্তারিত

স্বাস্থ্য টিপস

বিস্তারিত

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)

#buttons=(Accept !) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Check Now
Accept !