ইংরজিতে ভালো করতে হলে শুদ্ধভাবে ইংরেজি উচ্চারণ করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে হয়। আপনি যদি ইংরেজি উচ্চারণের সঠিক নিয়ম না জানেন, তবে কারো সামনে ইংরেজি বলতে গেলে তা হাস্যরসের সৃষ্টি করবে। এটি আপনার ইমেজ বা সম্মান উভয় নষ্ট করবে।
অপরদিকে সঠিক নিয়ম মেনে ইংরেজি শব্দের উচ্চারণ করলে আপনাকে অনেক স্মার্ট লাগবে। আপনার গ্রহণযোগ্যতা অন্যদের কাছে বৃদ্ধি করবে। আজ আমরা ইংরেজি উচ্চারণের ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম আপনাদের সামনে তুলে ধরবো।
এ নিয়মগুলোর প্রতিটি বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে এবং সহজে বোঝার জন্য যথেষ্ট উদাহরণ প্রয়ােগ করা হয়েছে। তাই এ নিয়মগুলো ইংরেজি শেখার জন্য ব্যবহার করলে আপনার উচ্চারণে যথেষ্ট উন্নতি আসবে।
শুদ্ধভাবে ইংরেজি উচ্চারণ করার নিয়ম
নিয়ম ১: শব্দের শুরুতে KN থাকলে তার উচ্চারণ হবে “ন”। এক্ষেত্রে K অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
Knowledge (নলেজ) – জ্ঞান
Knight (নাইট) – অশ্ব।
Knee (নী) – হাটু।
নিয়ম ২: W এর পরে h/r থাকলে w উচ্চারণ হয় না।
উদাহরণ:
Write (রাইট) – লেখা।
Wrong (রং) – ভুল।
Who (হু) – কে।
Wrestling (রেস্টলিং) – কুস্তি।
নিয়ম ৩: শব্দের শেষে “e” থাকলে “e” এর উচ্চারণ হয়না।
উদাহরণ:
Name (নেইম) – নাম।
Come (কাম) – আসা।
Take (ঠেইক) – নেওয়া।
Fake (ফেইক) – ভূয়া।
নিয়ম ৪: M+B পর পর থাকলে এবং B এর পর কোন Vowel না থাকলে B উচ্চারিত হয় না।
উদাহরণ:
Bomb (বম) – বোমা।
Comb (কৌম) – চিরুনি।
Thumb (থাম) – হাতের বুড়ো আঙ্গুল।
Thumbnail (থামনেল) – ছোট।
নিয়ম ৫: Word এর শেষে I G N থাকলে তার উচ্চারণ “আইন” হয়। এ ক্ষেত্রে G অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
Design (ডিজাইন) – আকা।
Resign (রিজাইন) – পদত্যাগ করা।
Reign (রেইন) – রাজত্ব।
Feign (ফেইন) – উদ্ভাবন করা।
নিয়ম ৬: L+ M পর পর থাকলে এবং পরে vowel না থাকলে L অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
Calm (কাম) – শান্ত।
Alms (আমজ) – ভিক্ষা।
Palm (পাম) – তালগাছ।
নিয়ম ৭: শব্দে T থাকলে T এর পরে U থাকলে T এর উচ্চারণ “চ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
Lecture (লেকচার) – বক্তৃতা।
Century (সেঞ্চুরী) – শতক।
Furniture (ফার্নিচার) – আসবাবপত্র।
Structure (স্ট্রাকচার) – গঠন।
নিয়ম ৮: Consonant+ I A+ Consonant এভাবে Word গঠিত হলে, I A এর উচ্চারণ (আইঅ্যা) মত হয়।
উদাহরণ:
Dialogue (ডায়ালগ) – কথোপকথন।
Diamond (ডায়ামন্ড) – হীরক।
Liar (লায়ার) – মিথ্যাবাদী।
Liability (লাইয়াবিলিটি) – দায়।
নিয়ম ৯: I+ R+ Consonant এভাবে Word গঠিত হলে “I” এর উচ্চারণ “আই” না হয়ে “অ্যা” হয়।
উদাহরণ:
First (ফার্স্ট) – প্রথম।
Birth (র্বাথ) – জন্ম।
Bird (বার্ড) – পাখি।
Circle (সার্কেল) – বৃত্ত।
নিয়ম ১০: ৩ বর্ণ বিশিষ্ট Word এ Consonant+ I+ E এভাবে ব্যবহৃত হলে তার উচ্চারণ “আই” এর মত হয়।
উদাহরণ:
Mice (মাইস) – ইদুর।
Rice (রাইস) – চাউল।
Wise (ওয়াইস) – বিজ্ঞ
Size (সাইজ) – আয়তন।
নিয়ম ১১: Consonant+ U+ Consonant এভাবে word গঠিত হলে U এর উচ্চারণ “আ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
Null (নাল) – বাতিল
But (বাট) – কিন্তু।
Nut (নাট) – বাদাম
Cut (কাট) – কাটা।
নিয়ম ১২: I G H এর উচ্চারণে G উচ্চারিত হয় না। সেই অংশটুকুর উচ্চারণ “আই” হবে।
উদাহরণ:
Night (নাইট) – রাত্র।
Sight (সাইট) – দৃশ্য।
Might (মাইট) – হতে পারে।
নিয়ম ১৩: “I O” এর উচ্চারণ সাধারণত “আইয়” হয়।
উদাহরণ:
Violet (ভাইয়লেইট) – বেগুনী রঙ।
Biology (বাইয়োলজি) – জীব বিদ্যা।
Biography (বাইয়োগ্রাফি) – জীবনী।
Violation (ভাইয়লেশন) – ভঙ্গ।
নিয়ম ১৪: Consonant এর পর “AI” এর উচ্চারণ সবসময় “এই” বা “এয়্যা” হয়।
উদাহরণ:
Rail (রেইল) – রেলের লাইন।
Nail (নেইল) – পেরেক
Straight (স্ট্রেইট) – সোজা।
নিয়ম ১৫: O+ consonant+ U+ consonant+ A/E/I এভাবে word গঠিত হলে, U এর উচ্চারণ “ইউ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
Document (ডকিউমেন্ট) – দলিল।
Procurement (প্রকিউরমেন্ট) – চেষ্টা দ্বারা পাওয়া।
নিয়ম ১৬: I+ R+ E এর ক্ষেত্রে যদি বর্ণ তিনটি word এর শেষে থাকে তবে এর উচ্চারণ “আয়্যা” হয়।
উদাহরণ:
Dire (ডায়্যার) – ভয়ংকর।
Mire (মায়্যার) – কাদা।
Admire (এ্যাডমায়্যার) – তারিফ করা।
নিয়ম ১৭: U I + consonant এরপর vowel না থাকলে U I এর উচ্চারণ “ই” এর মত হয়।
উদাহরণ:
Guilty (গিল্টি) – দোষী।
Guilt (গিল্ট) – দোষ।
Build (বিল্ড) – নির্মাণ করা।
নিয়ম ১৮: E A+ R এভাবে ব্যবহৃত হলে এবং R যদি word এর শেষ বর্ণ হয় তাহলে E A এর উচ্চারণ “ঈঅ্যা” হবে।
উদাহরণ:
Dear (ডিয়্যার) – প্রিয়।
Fear (ফিয়্যার) – ভয়।
Bear (বিয়্যার) – বহন করা।
নিয়ম ১৯: EA+ R+ consonant এভাবে word গঠিত হলে, EA এর উচ্চারণ “অ্যা” হবে।
উদাহরণ:
Heart (হার্ট) – হৃদয়।
Earth (আর্থ) – পৃথিবী।
Earn (আর্ন) – আয় করা।
নিয়ম ২০: Consonant+ EA+ consonant (R ছাড়া) এভাবে ব্যবহৃত হলে EA এর উচ্চারণ ঈ হবে।
উদাহরণ:
Feather (ফেদার) – পালক।
Tread (ট্রেড) – পদদলিত করা।
Leader (লিডার) – সর্দার।
নিয়ম ২১: শব্দস্থিত EE+ R এভাবে ব্যবহৃত হলে R যদি word শেষ অক্ষর হয় তাহলে EE এর উচ্চারণ “ইঅ্যা” হবে।
উদাহরণ:
Peer (পিয়্যার) – সমকক্ষ।
Steer (স্টিয়্যার) – হাল ধরা।
Deer (ডিয়্যার) – হরিণ।
নিয়ম ২২: P+ S পরপর থাকলে এবং P এর আগে কোন vowel না থাকলে P অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
Psyche (সাইকি) – আত্মা
Psycho (সাইকো) – মন।
Psora (সৌরা) – খোসপাচঁড়া।
নিয়ম ২৩: শব্দস্থিত STL এর উচ্চারণ হয় “সল্” এখানে T অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
Bustle (বাসল্) – অতিশয় কর্ম ব্যস্ততা।
Rustle (রাসল) – খসখস শব্দ।
Nestle (নেসলে) – বাসা বাঁধা
নিয়ম ২৪: ইংরেজি শব্দের শেষে TCH থাকলে এর উচ্চারণ হয় “চ”।
উদাহরণ:
Batch (ব্যাচ) – ক্ষুদ্রদল।
Match (ম্যাচ) – ক্রীড়া প্রতিযোগিতা।
Scratch (স্ক্র্যাচ) – আচঁড়ের দাগ।
নিয়ম ২৫: শব্দস্থিত OA+ R থাকলে, OA এর উচ্চারণ হবে “অ্য”।
উদাহরণ:
Board (বোর্ড) – মোটা শক্ত কাগজ।
Boar (বোর) – শূকর।
Boat (বোট) – নৌকা।
Road (রোড) – রাস্তা।
নিয়ম ২৬: E+ consonant (R ছাড়া) + E এভাবে ব্যবহৃত হলে এবং তার পর আর কিছু না থাকলে প্রথম E এর উচ্চারণ হয় “ঈ” এবং দ্বিতীয় E অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
Complete (কমপ্লীট) – সম্পূর্ণ।
Mete (মীট) – অংশ ভাগ করে দেয়া।
নিয়ম ২৭: শব্দস্থিত OE এর উচ্চারণ হয় “ঈ”।
উদাহরণ:
Phoenix (ফীনিক্স) – রুপ কথার পাখি বিশেষ।
Amoeba (এ্যামিবা) – ক্ষুদ্র এক কোষী প্রাণী।
নিয়ম ২৮: Consonant এরপর OI এর উচ্চারণ হয় “অই”।
উদাহরণ:
Coin (কইন) – মুদ্রা।
Foil (ফইল) – পাত।
Join (জইন) – যোগদান করা।
নিয়ম ২৯: শব্দস্থিত OA+ Consonant এভাবে ব্যবহৃত হলে OA এর উচ্চারণ হয় “ঔ”।
উদাহরণ:
Road (রৌড) – রাস্তা।
Loan (লৌন) – ঋণ।
Toad (টৌড) – ব্যাঙ।
নিয়ম ৩০: UI+ consonant+ A/E/O এভাবে word গঠিত হলে সচরাচর UI এর উচ্চারণ হয় ইংরেজি “আই” এর মত।
উদাহরণ:
Guide (গাইড) – পথ প্রদর্শক।
Guile (গাইল) – ছলনা, ফাঁকি।
Misguidance (মিসগাইড্যান্স) – বিপথগামীতা।
নিয়ম ৩১: শব্দের মাঝে E+ R ছাড়া অন্য consonant এভাবে ব্যবহৃত হলে E এর উচ্চারণ সাধারণত “এ” বা “ই” হয়।
উদাহরণ:
Rent (রেন্ট) – ভাড়া।
Comet (কমিট) – ধূমকেতু।
Comment (কমেন্ট) – মন্তব্য।
নিয়ম ৩২: EE+ consonant (R ছাড়া) এভাবে ব্যবহৃত হলে, EE এর উচ্চারণ “ঈ” হয়।
উদাহরণ:
Need (নীড) – প্রয়োজন।
Feel (ফীল) – অনুভব করা।
Steel (স্টীল) – ইস্পাত।
Meek (মীক) – বিনম্র
নিয়ম ৩৩: R+ vowel+ CH এভাবে ব্যবহৃত হলে CH এর উচ্চারণ হবে “চ”।
উদাহরণ:
Approach (অ্যাপ্রোচ) – অভিগমন।
Branch (ব্রাঞ্চ) – শাখা।
Crunch (ক্র্যাঞ্চ) – গুড়ানো।
নিয়ম ৩৪: C এর পরে যদি I, E, Y থাকে তাহলে তার উচ্চারণ “স” হবে।
উদাহরণ:
Center (সেন্টার) – কেন্দ্র।
Cyclone (সাইক্লোন) – ঘূর্ণিঝড় ।
Cell (সেল) – কোষ।
Circle (সার্কেল) – বৃত্ত।
নিয়ম ৩৫: Y সাধারণত One-syllable এর শব্দে Y, (আই) হিসেবে উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
Fly (ফ্লাই) – উড়া।
Shy (শাই) – লজ্জা।
Buy (বাই) – ক্রয় করা।
Toy (টই) – খেলনা।
Joy (জয়) – আনন্দ।
Two-syllable এর শব্দে Y (ই) হিসেবে উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
City (সিটি) – শহর।
Funny (ফানি) – আনন্দ করা।
Happy (হ্যাপি) – খুশি।
Policy (পলিসি) – নীতিমালা।
নিয়ম ৩৬: শব্দের শেষে MN এর পরে কোন vowel না থাকলে এবং MN পরপর থাকলে N অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
Solemn (সলেম) – গুরুগম্ভীর।
Condemn (কনডেম) – দোষারোপ করা।
Damn (ড্যাম) – অভিশাপ দেয়া ।
নিয়ম ৩৭: ইংরেজি শব্দের শেষে gh থাকলে তার উচ্চারণ হয় “ফ” অথবা কখনো তা অনুচ্চারিত থাকে । কিন্তু এরপর T, N বা M থাকলে gh উচ্চারিত হয় না।
উদাহরণ:
Tough (টাফ) – কঠিন।
Enough (ইনাফ) – যথেষ্ট।
Mighty (মাইটি) – বলশালী।
High (হাই) – উচ্চ।
নিয়ম ৩৮: IGH এর উচ্চারণ “আই”। “augh” এবং “ough” এর উচ্চারণ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই “অ” বা “আ” তাছাড়া eigh এর উচ্চারণ হয় এই কিন্তু Height এর উচ্চারণ ব্যতিক্রম।
উদাহরণ:
Night (নাইট) – রাত্র।
Dight (ডাইট) – সাজানো।
Fight (ফাইট) – লড়াই।
Tight (টাইট) – টানটান।
নিয়ম ৩৯: Consonant এরপর BT এর উচ্চারণ “ট” এক্ষেত্রে “B” অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
Doubt (ডাউট) – সন্দেহ।
Debt (ডেট) – ঋণ।
Doubtful (ডাউটফুল) – সন্দিহান।
নিয়ম ৪০: শব্দের শেষে que এর উচ্চারণ “ক”।
উদাহরণ:
Cheque (চেক) – কিস্তি, হুন্ডি।
Baroque (ব্যারক) – বলিষ্ঠ।
Clique (ক্লীক) – ক্ষুদ্রদল।
নিয়ম ৪১: LK এর আগে E বা U না থাকলে LK এর উচ্চারণ হবে “ক” এবং “L” অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
Talk (টক) – আলাপ।
Walk (ওয়াক) – হাটা।
Chalk (চক) – খড়ি।
নিয়ম ৪২: KN বা GN এর আগে vowel থাকলে K ও G উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
Agnostic (এ্যাগনষ্টিক) – অজ্ঞেয়
Acknowledge (এ্যাকনলেজ) – স্বীকার করা
Acknowledgement (এ্যাকনলেজমেন্ট) – স্বীকৃতি।
নিয়ম ৪৩: কোন শব্দে CC+ OU/ consonant থাকলে CC এর উচ্চারণ হবে “ক”।
উদাহরণ:
Accuse (এ্যাকিউজ) – অভিযুক্ত করা।
According (এ্যাকর্ডিং) – অনুযায়ী।
Accurate (এ্যাকিউরেট) – যথার্থ।
নিয়ম ৪৪: কোন শব্দে U এরপর consonant+ vowel+… থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “ইউ” হয়।
উদাহরণ:
Mute (মিউট) – স্তব্ধ, নির্বাক।
Tube (টিউব) – নল।
Duteous (ডিউটিয়াস) – অনুগত, বাধ্য।
নিয়ম ৪৫: কোন শব্দে U এর পূর্বে consonant+ R/L+…… থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “উ” হয়।
উদাহরণ:
Blue (ব্লু) – নীল।
Glue (গ্লু) – শিরিসের আঠা।
True (ট্রু) – সত্য।
নিয়ম ৪৬: কোন শব্দে U+E এর পূর্বে consonant + R বা L না থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “ইউ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
Sue (স্যু) – আদালতে অভিযুক্ত করা।
Hue (হিউ) – রং।
Imbue (ইমবিউ) – অনুপ্রাণিত করা।
নিয়ম ৪৭: কোন শব্দে U এর পূর্বে R বা L একক ভাবে থাকলে তার পরে E বা consonant+ E/L থাকা স্বত্তেও তার উচ্চারণ সাধারণত “উ” হয়।
উদাহরণ:
Nude (নুড) – নগ্ন।
Lunacy (লুনাসি) – পাগলামি, বকা আচরণ।
Lutanist (লূটানিস্ট) – বীণা-বাদক।
নিয়ম ৪৮: U এর পর যদি এমন দুটি Consonant থাকে যাদেরকে আলাদাভাবে উচ্চারণ করতে হয় (ফলে প্রথমটিতে একটি syllable শেষ হয় এবং পরেরটিতে আরেকটি syllable শুরু হয়) তাহলে ঐ দুটি consonant এর পর E/I/A থাকা স্বত্তেও U এর উচ্চারণ বাংলা “আ”- এর মত হয়।
উদাহরণ:
Incumbent (ইনকামবেন্ট) – বাধ্যতামূলক।
Number (নাম্বার) – সংখ্যা।
Constructive (কনস্ট্রাকটিভ) – গঠনমূলক।
Nudge (নাজ) – কনুয়ের মৃদু ঠেলা দেয়া।
নিয়ম ৪৯: LM এর আগে কোন vowel অর্থাৎ “ই”, “ঈ” বা “এ” ধ্বনি থাকলে L উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
Film (ফিল্ম) – চলচ্চিত্র।
Elm (এল্ম) – দেবদারু জাতীয় গাছ।
Filmy (ফিল্মি) – মেঘাচ্ছন্ন।
নিয়ম ৫০: UI+ consonant+ I কিংবা consonant+ L/R+ UI এভাবে গঠিত হলে UI এর উচ্চারণ “ইউই” বা “উই” হয়।
উদাহরণ:
Perpetuity (প্যারপিচিউইটি) – চিরস্থায়ীত্ব।
Ingenuity (ইনজিনিউইটি) – অকপটতা।
Liquidity (লিকুইডিটি) – তারল্য, তরল অবস্থা।