২০২১-২২ বছরকে ভিত্তি বছর ধরে ২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে হিসাব করা হচ্ছে মূল্যস্ফীতির নতুন ভিত্তি বছর। এর আগ পর্যন্ত ২০০৫-০৬ অর্থবছরকে ভিত্তি বছর ধরে এ হিসাব করা হতো।
পাশাপাশি বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS) এখন থেকে জাতিসংঘ অনুমোদিত Classification of Individual Consumption by Purpose (COICOP) ২০১৮’ অনুসারে মূল্যস্ফীতি গণনা করছে। COICOP পদ্ধতিতে এক ভোক্তার চাহিদা অনুসারে খরচের প্রবণতা ধরে মূল্যস্ফীতি হিসাব করা হয় ।
এ পর্যন্ত দেশে মূল্যস্ফীতি গণনার ভিত্তি বছর করা হয় ৫টি। অন্য ৩টি হলো- ১৯৭৩-৭৪, ১৯৮৫-৮৬ ও ১৯৯৫-৯৬।
মূল্যস্ফীতি : অর্থনীতিবিদরা আগের বছর বা মাসের সঙ্গে অথবা কোনো নির্দিষ্ট সময়কালের সঙ্গে বর্তমানের তুলনা করে খাদ্য, কাপড়, পোশাক, বাড়ি, সেবা ইত্যাদি বিভিন্ন উপাদানের মূল্য বৃদ্ধির যে পার্থক্য যাচাই করেন সেটাই মূল্যস্ফীতি। মূল্যস্ফীতি সাধারণত দুই ধরনের খাদ্য মূল্যস্ফীতি এবং খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ।