প্রতিপাদ্য : নিরাপদ মাছে ভরবো দেশ, গড়বো স্মার্ট বাংলাদেশ।
তারিখ : ২৪-৩০ জুলাই।
মৎস্য উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তা
- মোট উৎপাদন : ৪৭ দশমিক ৫৯ লক্ষ মে.টন (২০২১-২২ অর্থবছর)
- মাথাপিছু দৈনিক মাছ গ্রহণের পরিমাণ : ৬৭ দশমিক ৮০ গ্রাম
- এ সেক্টর থেকে জীবিকা নির্বাহ করে : দেশের ১৪ লক্ষ নারীসহ প্রায় ১২ শতাংশ লোক
বিশ্বে অবস্থান
- ইলিশ আহরণে— প্ৰথম
- অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ে মাছ আহরণে— তৃতীয়
- তেলাপিয়া উৎপাদনে চতুর্থ
- বদ্ধ জলাশয়ে চাষকৃত মাছ উৎপাদনে— পঞ্চম
- সামুদ্রিক ও উপকূলীয় ক্রাস্টাসিয়া আহরণে- অষ্টম
পরিবেশ সহনশীল চিংড়ি চাষ
- ২০২১-২২ অর্থবছরে চিংড়ি উৎপাদন ২ দশমিক ৬১ লক্ষ মে.টন
- চিংড়ি চাষে ক্লাস্টারভিত্তিক চাষ ব্যবস্থা প্রবর্তন।
দেশীয় মাছ পুনরুদ্ধার
- বিলুপ্তপ্রায় ৪০ প্রজাতির দেশীয় মাছের প্রজনন কৌশল ও চাষ প্রযুক্তি উদ্ভাবন
- অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ে স্থাপিত ৫০০টি অভয়াশ্রমের মাধ্যমে বিপন্ন দেশীয় মাছ বৃদ্ধি
জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান
- জিডিপিতে অবদান ২ দশমিক ৪৩ শতাংশ
- কৃষিজ জিডিপিতে অবদান ২২ দশমিক ১৪ শতাংশ
মৎস্য ও মৎস্যজাত পণ্য রপ্তানি
- ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র, জাপানসহ বিশ্বের ৫২টি দেশে
- ২০২২-২-২৩ অর্থবছরে মোট রপ্তানি ৬৯ দশমিক ৮৮ হাজার মে.টন যার মূল্য ৪৭৯০ কোটি টাকা
- উৎপাদিত চিংড়ির মান নিয়ন্ত্রণে HACCP পদ্ধতি অনুসরণ
- আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের আস্থা অর্জনে চিংড়ি সেক্টরে ই-স্টেসেবিলিটি সিস্টেম বাস্তবায়ন
ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন
- জিডিপিতে ইলিশের অবদান ১ শতাংশের বেশি এবং মোট উৎপাদিত মাছের প্রায় ১২ শতাংশ
সুনীল অর্থনীতি
- একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চল ১,১৮,৮১৩ বর্গ কিমি
- জাতীয় সামুদ্রিক মৎস্য আহরণ নীতিমালা ২০২২ প্ৰণয়ন