সহকারী জজ নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি : গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো। আপনারা যারা সহকারী জজ নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাদের জন্য লেখাটি খুবই সহায়ক হবে।
সহকারী জজ নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি : গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর
- দুর্নীতি দমন আইনে সম্পত্তির মিথ্যা তথ্য জমা দিলে সসাজা হবে—৩ বছর।
- সরকার চাইলে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক হিসেবে নিয়ােগ দিতে পারেন—অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজকে।
- একজন বিচারাধীন আসামি যে ধারার বিধান অনুযায়ী তার Defence সমর্থনে সাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দিতে পারেন—৩৪০।
- দণ্ডবিধির ৩২৩ বা ৩৫২ ধারার অপরাধ—আমলের অযােগ্য অপরাধ।
- বিশেষ ক্ষমতা আইনের অধীন কোনাে ব্যক্তি আটকাদেশে বা বহিষ্কারাদেশ লঙ্ঘন করলে তাঁর শাস্তি—৩ বছর কারাদণ্ড বা অর্থদণ্ড বা উভয়।
- একজন প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট সর্বোচ্চ জরিমানা করতে পারেন—১০,০০০ টাকা।
- ল্যান্ড সার্ভে আপিল ট্রাইব্যুনাল আইনটি কার্যকর হয়—১ জানুয়ারি ১৯০৯।
- রাষ্ট্রের সব নির্বাহী ও বিচার বিভাগীয় কর্তৃপক্ষ সুপ্রিম কোর্টকে সহায়তা করতে বাধ্য সংবিধানের ১১২ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী।
- ৫৪ ধারায় ৯টি ক্ষেত্র রয়েছে, যখন পুলিশ বিনা পরােয়ানায় গ্রেপ্তার করতে পারে।
- প্রজাতন্ত্রের সব ক্ষমতার মালিক জনগণ—ঘােষণাটি উল্লেখিত হয়েছে সংবিধানের—৭ নম্বর অনুচ্ছেদে।
- পুলিশের দণ্ড কার্যকর করার বিধান আছে—বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪ অনুযায়ী।
- পারিবারিক আদালতের আদেশ অবমাননা করলে জরিমানা—২০০ টাকা।
- ফৌজদারি কার্যবিধি ১৬৭ ধারামতে, রিমান্ডের মেয়াদ মােট—১৫ দিনের অধিক নয়।
- পারিবারিক আদালত রায় দেবেন—শুনানির ৭ দিন পর।
- ফৌজদারি মামলায় হাইকোর্ট ব্যতীত অন্য আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করতে হয়—৩০ দিনের মধ্যে।
- বর্তমানে প্রচলিত শিশু আইন হলাে—শিশু আইন, ২০১৩।
- সম্পত্তি হস্তান্তর আইনটি প্রণীত হয়—১৮৮২ সালে।
- জেলা পর্যায়ে সাধারণত জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত রয়েছে—৪ প্রকার।
- চোরাচালানের সর্বনিম্ন শাস্তি—২ বছর কারাদণ্ড।
- লিগ্যাল এইড অফিসার—সিনিয়র সহকারী জজ।
- মানব পাচার অপরাধ সংঘটনকারী কোনাে ব্যক্তি দণ্ডিত হতে পারে সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।
- যে ধারা অনুযায়ী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে বিচার করতে পারেন—২৭ (ক)।
- ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে সম্পন্ন হয় না—মামলা দায়ের।
- যদি কোনাে ব্যক্তি লাভজনক উদ্দেশ্য ছাড়া অন্য কোনাে উদ্দেশ্যে মজুতদারি হয়, তাহলে তাঁর শাস্তি—৩ মাস কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড।
- স্পেশাল জজ সর্বোচ্চ দণ্ড দিতে পারেন—১০ বছর কারাদণ্ড।
- নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ধারা অনুযায়ী জবানবন্দি গ্রহণ করতে পারেন—প্রথম শ্রেণির জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট।
- একজন পুলিশ কোনাে নারীকে ধর্ষণ করলে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন অনুযায়ী সর্বনিম্ন শাস্তি—যাবজ্জীবন।
- নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের অধীন ‘Gung rape’-এর সর্বোচ্চ দণ্ড—মৃত্যুদণ্ড।
- নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের যে ধারায় অপরাধ ‘Trial in camera’ হতে পারে—৯ ধারায়।
- নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক-১ জন।
- ‘Code of criminal procedure’-এর যে ধারার বিধান অনুযায়ী একজন পুলিশ কর্মকর্তা ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি ব্যতীত তদন্তকাজ করতে পারেন —১৫৬।
- বাসগৃহে আগুন লাগানাে—৪৩৬ ধারার অপরাধ।
- জেলখানা পরিদর্শন করেন—জেলা জজ।
- থানা ইন্সপেকশন করেন—চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট।
- সম্পত্তি হস্তান্তর করা যায়—৫টি পদ্ধতিতে (TP Act)।
- নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নিয়ােগ দেন—সরকার।
- মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের অপরাধসমূহ| আমলযােগ্য ও জামিন অযােগ্য।
- লিগ্যাল এইড আইনজীবী হওয়ার জন্য অভিজ্ঞতা থাকতে হয়—৫ বছরের।
- হয়রানিমূলক তল্লাশিতে অফিসারের সাজা ১ বছর বা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড যে ধারায়-২৯।
- সমন অমান্যের দণ্ড—অনধিক ৫০০ টাকা জরিমানা।
- বিশেষ ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক প্রদত্ত মৃত্যুদণ্ড মওকুফ হ্রাস বা বৃদ্ধি করতে পারেন—সরকার।
- মাদক শনাক্ত করলে প্রয়ােজনে বিধি নির্ধারিত Dope Test করা যাবে যে ধারায়—৬৮।
- বিশেষ ক্ষমতা আইনের কত ধারায় ‘DE- Novo trial’-এ বাধা সৃষ্টি করা হয়েছে—৩১।
- Smuggling’-এর সর্বোচ্চ শাস্তি—মৃত্যুদণ্ড।
- রায় প্রস্তুতের ৭ দিনের মধ্যে ডিক্রি প্রস্তুত করতে হয়।
- Sexual assault’-এর সর্বনিম্ন শাস্তি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের অধীন—৩ বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড।
- বাসগৃহে চুরি—৩৮০ ধারার অপরাধ।
- “Code of criminal procedure’- এর যে ধারায় ফৌজদারি আদালতসমূহের শ্রেণি বিভাগ করা হয়েছে—৬।
- বায়া দলিল : বায়া অর্থ বিক্রেতা, অর্থাৎ যার কাছ থেকে জমি ক্রয় করা হয়, তার জমিসংক্রান্ত যে দলিল।
- বিশেষ ক্ষমতা আইনে ‘prejudicial act’-এর সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে ২ (চ) ধারায়।
- Act বলতে পুরাে আইনকে বােঝায়। Act- এর ধারা-উপধারা অনুচ্ছেদকে Enactment বলে।