বাংলাদেশ বিষয়াবলী থেকে বিসিএস পরীক্ষায় আসার মত কিছু এক কথার প্রশ্নোত্তর দেওয়া হল। আসা করছি লেখাটি আপনাদের সহায়ক হবে।চলুন দেখে নেওয়া যাক-
কুষ্টিয়া নদী–গড়াই নদীর তীরে অবস্থিত।
জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি – ময়মনসিংহে অবস্হিত(১৯৭৭)।
মুক্তিযুদ্ধেও স্বারক ভাস্কর্য বিজয় ৭১ রয়েছে- কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বদরুল ইসলাম।
কুশিয়ারা ও সুরমা নদীদ্বয়ের মিলিত স্রোত–মেঘনা।
বাংলাদেশের মধ্যভাগ দিয়ে অতিক্রম করেছে – কর্কটক্রান্তি রেখা।
বাংলাদেশ ২০ ° ৩৪ ′ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬ ° ৩৬ ′ উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে অবস্থিত।
বাংলাদেশ ৮৮ ° ০১ ′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৯২ ° ৪১ ′ পূর্ব দ্রাঘিমারেখার মধ্যে অবস্থিত।
২০১৫ সালের ৩১ জুলাই ভারতের সাথে ছিটমহল বিনিময়ের ফলে এদেশের সাথে– ১০,০৪১ একর জমি যোগ হয়।
বাংলাদেশের টেরিটোরিয়াল বা রাজনৈতিক সমুদ্রসীম– ১২ নটিক্যাল মাইল।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা বা Exclusive Economic Zone -২০০ নটিক্যাল মাইল।
বাংলাদেশের উপকূলীয় ভূখণ্ড সমুদ্রে ৩৫০ নটিক্যাল মাইল পযর্ন্ত যার ভৌগোলিক নাম– মহীসোপান।
বাংলাদেশের সর্বমোট সীমারেখা —৪৭১১ কি.মি।
বাংলাদেশ – ভারতের সীমারেখা —৩৭১৫ কি.মি।
বাংলাদেশ – মিয়ানমারের সীমারেখা —২৮০ কি.মি।
ভূপ্রকৃতির ভিক্তিতে বাংলাদেশকে – ৩ টি ভাগে ভাগ করা যায়।
৬ টারশিয়ারি যুগের পাহাড় সমূহকে –২ ভাগে ভাগ করা যায়।
বাংলাদেশের দক্ষিণ – পূর্বের পাহাড়গুলোর গড় উচ্চতা– ৬১০ মিটার।
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয় ) উচ্চতা ১২৩১ মিটার।এটি –বান্দরবনে অবস্থিত।
বাংলাদেশের প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূহ– ২৫০০০ বছরের পুরোনো।
বরেন্দ্রভূমি বাংলাদেশের উত্তর – পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত ।
মাটি– ধূসর ও লাল।
আয়তন ৯৩২০ বর্গ কি. মি।
বাংলাদেশের প্লাবন সমভূমির আয়তন –১ , ২৪ , ২৬৬ বর্গ কি . মি.।
বাংলাদেশের প্লাবন সমভূমিকে –৫ টি ভাগে ভাগ করা যায়।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু জায়গা–দিনাজপুর।
উচ্চতা -৩৭.৫০ মিটার।
বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা প্রায় ৭০০ টি।
বাংলাদেশের নদীসমূহের মোট দৈর্ঘ্য হলো প্রায় –২২,১৫৫ কিলোমিটার।
পদ্মা নদীর উৎপত্তি হয়েছে হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে।
পদ্মা নদী যমুনা নদীরসাথে মিলিত হয়েছে- দৌলতদিয়ার কছে।
পদ্মা ও মেঘনা নদী মিলিত হয়েছে – চাঁদপুরে।