বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির অফিস ও বাসভবন হিসেবে পরিচিত সম্মান আর গৌরবের প্রতীক বঙ্গভবন সাজানো হয়েছে নতুন রূপে। বহু বছরের জরাজীর্ণ স্থাপনা তোশাখানা জাদুঘর ভেঙে সেটিকে নান্দনিক করে গড়ে তোলা হয়েছে।
বিমান হামলা থেকে রাষ্ট্রপতিকে রক্ষার জন্য তৈরি বিশেষ ভবনটি রূপ পেয়েছে আধুনিক স্থাপনায়, যা এত বছর পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে ছিল । তিনটি বড় পুকুর দৃষ্টিনন্দন করে গড়ে তুলেছে গণপূর্ত অধিদপ্তর।
২৪ জানুয়ারি ২০২৩ এক বছরের কর্মযজ্ঞ শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন স্থাপনা উদ্বোধন করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। ২০২৩ সালের এপ্রিলে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের মেয়াদ শেষ হবে। মূলত তার আগ্রহে বঙ্গভবনকে নতুন করে সাজানো হয়েছে। সর্বোচ্চ নিরাপত্তার চাদরে থাকা ভবনটি সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দেওয়া হবে তার ইচ্ছাতেই।
অনলাইনে টিকিট কেটে দর্শনার্থীরা বঙ্গভবনের ভেতরের দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা দেখতে পারবেন। তবে নিরাপত্তার দিক বিবেচনা করে রাষ্ট্রপতির অফিস ও বাসভবন দেখার সুযোগ জনসাধারণের জন্য থাকছে না।
বঙ্গভবনের ভেতরে হলেও নবনির্মিত স্থাপনাগুলোর সঙ্গে রাষ্ট্রপতির অফিস ও বাসভবন বেশ দূরে। মূলত সীমিত আকারে বঙ্গভবনের একটি অংশ দর্শনার্থীদের জন্য চালু করা হবে ।