১৪ মার্চ ২০২৩ মার্কিন কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেটে সর্বসম্মতিতে পাস হওয়া এক প্রস্তাবে বলা হয়, অরুণাচল ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এতে আরও বলা হয়, ম্যাকমোহন লাইনকেই ভারত-চীনের প্রকৃত সীমানা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে ।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ রিপাবলিকান সিনেটর বিল হ্যাগাটি এবং ডেমোক্র্যাট সিনেটর জেফ মার্কলি যৌথভাবে এ প্রস্তাবটি করেন ৷ এছাড়া টেক্সাসের ডেমোক্র্যাট সিনেটর জন কর্নিনও এই প্রস্তাবের কো-স্পনসর ছিলেন।
ম্যাকমোহন লাইন
চীন ও অরুণাচলের মধ্যকার ৮৯০ কিলোমিটার লম্বা সীমান্তটিই গত ১০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ম্যাকমোহন লাইন নামে পরিচিত, যার নামকরণ করা হয় ব্রিটিশ ভারতের তদানীন্তন পররাষ্ট্র সচিব স্যার হেনরি ম্যাকমোহনের নামে ।
১৯১৪ সালে সিমলায় গ্রেট ব্রিটেন, তিব্বত ও চীনের প্রতিনিধিদের নিয়ে যে ‘সিমলা কনভেনশন’-এর আয়োজন করা হয়, সেখানেই স্যার হেনরি ম্যাকমোহনের নেতৃত্বে ব্রিটিশ ভারত ও তিব্বতের মধ্যকার এই সীমান্তরেখাটি আঁকা হয়।
আরো পড়ুন
- হন্ডুরাসের কূটনৈতিক সম্পর্ক
- তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং
- প্রতিরক্ষা ব্যয় বৃদ্ধি
- জাতিসংঘ পানি সম্মেলন ২০২৩
- আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (ICC) : কী কেন কীভাবে কাজ করে
- পুতিনকে গ্রেপ্তারে পরোয়ানা জারি
- সৌদি-ইরান : বৈরিতা থেকে সম্প্রীতি
- আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী থেকে সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর
- সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী প্রশ্নোত্তর
- গোয়েন্দা নজরদারিতে গুপ্তচর বেলুন